সুষম খাদ্যের উপাদান কয়টি : আমরা কি জানি? সুষম খাদ্য মানে কি? কোন কোন খাবার গুলো কে সুষম খাদ্য বলা হয়? চলুন তাহলে আগে জেনে নি সুষম খাদ্য বলতে কোন খাদ্য গুলোকে বুঝায়।
সুষম খাদ্যের উপাদান কয়টি
সঠিক অনুপাতে বিভিন্ন ধরণের খাবার খাওয়া, শরীরের ওজন বাড়াতে এবং শরীরকে সুস্থ্য রাখতে সঠিক পরিমাণে খাবার গ্রহন করাকেই বলা হয় সুষম খাদ্য।
সুষম খাদ্যের উপাদানের মধ্যে রয়েছে :
- শর্করা,
- ফ্যাট,
- প্রোটিন,
- ভিটামিন,
- খনিজ
- তরল পদার্থ
এই উপাদান গুলোই সুষম খাদ্যের যথাযথ উপাদান সরবরাহ করে।
আমরা কি জানি সুষম খাদ্যের প্রয়োজন কেন?
সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকার জন্য অবশ্যই আমাদের খাদ্য গ্রহণ করতে হবে৷ আর আমাদের শরীরের জন্য খাদ্যের সব ধরনের উপাদানই সমানভাবে গুরুত্ব বহন করে। তাই আমাদের উচিত নিয়মিত সুষম খাদ্য গ্রহণ করা।
সুস্থ জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজন সুষম খাদ্য। আমাদের দেহে অনেক ধরনের রোগ হয়, আর তার জন্য এককভাবে দায়ী আমাদের খাদ্যবাস। তাই আমাদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে সুষম খাদ্যের উপাদান সমূহ। তাই আমাদের প্রয়োজন সঠিক পরিমাণে সুষম খাদ্য গ্রহণ করা। জেনে নিন মাশরুম চাষ পদ্ধতি সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য!
কেননা সুষম খাদ্য গ্রহণের ফলে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। আমরা বিভিন্ন খাদ্য থেকে বিভিন্ন মাত্রায় ক্যালরি পেয়ে থাকি। যার মাধ্যমে আমরা কাজ করার শক্তি পাই। মোট কথা আমাদের দেহের শক্তি ও দৈহিক বৃদ্ধি, রোগ প্রতিরোধ ও প্রতিকার, মেধা ও বুদ্ধির বিকাশ এবং আমাদেরকে কর্মক্ষম রাখতে আমরা সুষম খাদ্যের উপর নির্ভরশীল।
সুষম খাদ্যের প্রয়োজনীয়তা গুলো কি কি হতে পারে জেনে নিন
- সুস্থ থাকার জন্য আমাদের সঠিক পরিমাণ পুষ্টি উপাদান প্রয়োজন যা পেয়ে থাকি আমরা সুষম খাদ্য থেকে।
- সুষম খাদ্যের অভাবে শরীরের কর্মক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে ধিরে ধিরে। পৃথিবী সৃষ্টির আগে কি ছিল জানেন কী?
- প্রয়োজনীয় পুষ্টি গ্রহণ না করলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে এবং সহজেই রোগে আক্রান্ত হয়। ফলে এক সময় গিয়ে মানুষ গুরুতর আক্রান্তে ভুগে।
- সুষম খাদ্যের অভাবে শিশুর স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও বিকাশ ব্যাহত হয়। ফলে একটা সময় গিয়ে শিশুর মৃত্যু ও হতে পারে।
- আবার অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণের ফলে ওজনজনিত সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে বলে ধারণা করা যায়। তাই আমাদের উচিত আমাদের বয়স ও কাজের ধরণ অনুযায়ী সুষম খাদ্য গ্রহণ করা। আঙ্গুর ফলের ১৫টি অসাধারণ স্বাস্থ্য উপকারিতা জানুন!